সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল ২০২২ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হয়েছে। নতুন এ বিলে সার্চ কমিটির মাধ্যমে এর আগে গঠিত সব নির্বাচন কমিশনের বৈধতা দেয়ার পাশাপাশি কমিটির কাজ নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলার সুযোগ বন্ধ করা হয়েছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সংসদে এ বিল উত্থাপনের পর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। অবশ্য এ আইনের সমালোচনা করেছেন বিএনপি’র সংসদ সদস্যরা।
অনুসন্ধান কমিটি সিইসি ও কমিশনার, প্রতি পদের জন্য দু’জন করে ব্যক্তির নাম সুপারিশ করবে। কমিটি গঠনের ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সুপারিশ রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে বলে খসড়া আইনে বলা আছে।
কার্যসূচী অনুযায়ী একাদশ জাতীয় সংসদের ষোড়শ অধিবেশন অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের বিল ২০২২ উত্থাপন করা হয়।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ বিল উত্থাপন করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। খসড়াই আইন অনুসারে সার্চ বা অনুসন্ধান কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। যেখানে কমিটির স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণ করে দায়িত্ব পালন করবে। আইনে বেধে দেওয়া যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সুনাম বিবেচনা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশ করবে।