,


শিরোনাম:
«» ভুল তথ্যে সংবাদ প্রকাশ করায় এনবিআর সদস্য কায়কোবাদের প্রতিবাদ «» অনন্যা সাহা (স্বাতী) ৩২তম জন্মদিন। «» বৈষম্যবিরোধীদের ওপর অতর্কিত হামলা, আইসিইউতে ২ ছাত্রী «» হিন্দুদের সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলল ইউনুসের সরকার, বলল… «» নতুন আঙ্গিকে আরো সু-পরিসরে ব্রাদার্স ফার্নিচার লি: এর শো-রুম এখন বরিশাল «» উদ্যোক্তা হাটের ২০২৪ এওয়ার্ড প্রদান «» উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল ইসলামের অপসারণ ও পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন। «» ধর্মনিরপেক্ষতা খারিজের পক্ষে ইউনূস সরকার «» ভন্ডপীর সাঈদ আনোয়ার মোবারকী বাবুর বিরুদ্ধে মানববন্দন ও প্রতিবাদ সমাবেশ। «» গাইবান্ধায় ভুয়া প্রেসক্লাব খুলে কথিত সাংবাদিকরা হেনাস্তা করছে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের

স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে ও ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে ও ন্যায় বিচারের দাবিতে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। 

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

বিআইডব্লিউটিএ’র (টি.এ) শাখা কর্তৃক নদীর সীমানা পিলার স্থাপনের সহযোগিতা নিয়ে থাকা সত্ত্বেও সীমানা নির্ধারণ না করে কিছু অসাধু ব্যক্তি ও কর্মকর্তা কর্মচারিদের যোগসাজশে বে-আইনী ভাবে বল প্রয়োগ করা সম্প্রতি সময়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে পিলার নির্মাণের চেষ্টার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সুখি, বিআইডব্লিউটিএ তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে পাশ্ববর্তী জমিতে থাকা পুরানো সীমানা পিলার বরাবর নতুন পিলার না বসি থেকে ৬০০-৮০০ মিটার ভিতরে ঢুকে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৯৮৮-৮৯ সালের অধিগ্র জমির উপরে এবং লিজ গ্রহিতাদের ভূমি গ্রাস করে বেড়িবাঁধ সড়কের পাশে পিলার স্থাপন করে স্বেচ্ছাচারিতার প্রদর্শন করা আপনারা সরেজমিনে পরিদর্শন করলে দেখতে পারেন মাটি কেঁটে বিক্রি করায় এরই মাঝে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে বৃষ্টির মাটি সরে যাওয়া ঝুঁকির মুখে আগুলিয়া-মিরপুর বেড়িবাঁধ সড়কটি । কোথাও কৃষি নাল জমি, কোথাও বসতবাড়ি কোথাও আবার ফিল্মী স্টাইলে বানিজ্যিক স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে নিজেরাই সিনি মাধ্যমে সেগুলো নিলামে বিক্রি করছে পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। এদিকে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে দেয়া সীমানা নির্ধানের সুপারিশ পত্র থাকলেও, যথাযথ ভাবে সীমানা নি করে ইচ্ছে মাফিক ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে সীমানা পিলার দিয়ে স্থাপনা উচ্ছেদের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিনি শতাধিক কোটি টাকার সম্পদ ও মালামাল বিভিন্ন সময়ে বিনা নোটিশে ও কোথাও কোথাও বিজ্ঞ আদালতের নিষেধাজ্ঞা উে বিনষ্ট করে আসছে এবং একই কায়দায় নিলাম বানিজ্য চালাচ্ছে। তালিকায় আছে প্রায় অর্ধশত কারখানা ও সেবা ভিত্তিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। যার মোট শ্রমিক কর্মচারি সংখ্যা অন্তত অর্ধন ঠিক আগ মুহুর্তে এধরণের নাশকতাপূর্ণ আচরণে আমরা অসহায়। শুধু মালিক নয় পথে বসছে এই শ্রমিক কর্মচারি ও তাদের আরো অন্তত দুই লক্ষাধিক সদস্যের ঈদ উদযাপন অনিশ্চয়তা ও হুমকির মুখে। এক্ষেত্রে বিআইডব্লিউটিএ-র নাম ব্যবহারকারীরা স্থানীয় মাটি ও বালু সাপ্লায়ার প্রতিষ্ঠানের পেটোয়া বাহিনীকে ব্যবহার বলেও আমরা প্রমাণ পেয়েছি। অসাধু কর্মকর্তারা রাতের আঁধারে তড়িঘড়ি করে দলবল নিয়ে জমির মাটি সরিয়ে সাভার, মানিকগঞ্জের বিভিন্ন অননুমোদিত ইট ভাটায় সরবরাহ করে। পাশাপাশি স্থাপনা উচ্ছেদের শতাধিক কোটি টাকার লোহা ি দামের নিজের সিন্ডিকেট করা ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি করে আসছে। উল্লেখ্য যে মহামান্য সুপ্রিমকোর্টের আপিল ডিভিশনে এই অবৈধ উচ্ছেদের বিরুদ্ধে আদেশ প্রক্রিয়াধীন আছে। প্রিয় ভাইয়েরা আমি একটু বিরতি নিচ্ছি- আমাদের বৈধতা নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা ডিসি অফিস ঢাকা, কমিশনার ভূমি, ভূমি জরিপ অধিদপ্তর, নদী রক্ষা কমিশন, বিভি কমিটির বক্তব্য শুনবো জমি মালিক মো. মোকসেদ ভাইয়ের মুখ থেকে। মো. মোকসেদ হোসেন, পৈত্রিক সম্পত্তি আলি আহমেদ টুটুল ও আনু মাতবর। “বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে—আমরা জানিনা আগামীর ভবিষ্যত কি। নদীর গতি পরিবর্তণের এই অপচেষ্টায় রাজ ঝুঁকির মুখে পরবেনা সেটা কি আমরা নিশ্চিত বিআিইডব্লিউটিএর প্রভাবশালী এই ব্যক্তিটি প্রকৃত সত্য কী সেটা আপনারা একটু খুঁজে দেখুন আসলেই কী আমরা দখলদার নাকি ভুক্তভোগি।

Share Button
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।
ঘোষনাঃ